A SIMPLE KEY FOR রোমান সাম্রাজ্যের উত্থান ও পতন UNVEILED

A Simple Key For রোমান সাম্রাজ্যের উত্থান ও পতন Unveiled

A Simple Key For রোমান সাম্রাজ্যের উত্থান ও পতন Unveiled

Blog Article

অজানা প্যারামিটারসহ তথ্যছক রাষ্ট্র ব্যবহার করা পাতা

কনসাল হিসেবে সিপিও : সিপিও রােমের সর্বকালের বীর সেনাপ্রধান হিসেবে ফেরত এসেছিলেন, তার প্রতিপক্ষ হ্যানিবলকে পরাজিত করে। তাকে ‘আফ্রিকানুস’ নাম দেয়া হলাে। আর তখন থেকেই তিনি সিপিও আফ্রিকানুস বলে পরিচিত। সে যাই হােক, সিনেটের বয়স্ক সদস্যগণ সিপিওর তারুণ্য এবং প্রাণময়তাকে ভালাে চোখে দেখতেন না, যখন সিপিওর কাজকর্মে প্রাচীনপন্থী হিসেবে অনেক বিব্রত বােধ করতেন। তাই তার পর থেকে তিনি রােমান শাসনে বড়ােসড়াে কোনাে ভূমিকা রাখতে পারেননি।

আফগানিস্তানে সোভিয়েত আক্রমণের প্রেক্ষাপট এবং অন্তর্নিহিত কারণসমূহ

৩৯৩-৪২৩ খ্রি.) এবং রোমান সাম্রাজ্যের পূর্ব ও পশ্চিম অংশের মধ্যে দ্বন্দ্ব

সোলিদুস, আউরেয়ুস, দেনারিউস, সেস্তেরিউস, আস

অনোরিয়াসে ও কনস্ট্যান্টিয়াসের মৃত্যু এবং তৃতীয় ভ্যালেন্টিনিয়ানের (রা. ৪২৫ – ৪৫৫ খ্রি.) ক্ষমতা গ্রহণ : রাভিনা রোমান সাম্রাজ্যের উত্থান ও পতন শহরে ৪২৩ খ্রিস্টাব্দে অনােরিয়াসের মৃত্যু হয়। রােমান সাম্রাজ্যের ধ্বংস প্রক্রিয়ার ২৮ বছর তিনি দেখে যান। রােমে যে হামলা হয়েছে এবং রােম ভাগ করে আক্রমণকারীরা নিজেদের জন্য নিয়ে নিচ্ছে, এসব বিষয়ের প্রতি তিনি যথেষ্ট সচেতন ছিলেন না। তিনি কেবল এর ক্ষমতায় নামমাত্র অবস্থান করছিলেন। তার সেনাপ্রধান কন্সট্যান্টিয়াস বিয়ে করেছিলেন তারই সৎ বােন গালা প্ল্যাসিডিয়াকে। গালা ছিলেন ভিসিগথ অ্যাটাউল্‌ফের বিধবা স্ত্রী। তিনি কয়েক মাসের জন্য তৃতীয় কন্সট্যান্টিয়াস হিসেবে পশ্চিম দিকের সাম্রাজ্যের সম্রাট হয়েছিলেন। পশ্চিম দিকের সাম্রাজ্যের দুর্ভাগ্য ছিল যে সেখানকার শাসকদের মধ্যে শক্তিশালীরাই মারা পড়েছে আর দুর্বলেরা অনেকদিন ধরে বেঁচে ছিলেন। তৃতীয় কন্সট্যান্টিয়াস (রা.

গ্র্যাকাই বা গ্র্যাকাস ভ্রাতৃদ্বয়ের ব্যর্থ সংস্কার প্রচেষ্টা

অক্টাভিয়ান, অ্যান্টোনি ও লিপিডাসকে নিয়ে দ্বিতীয়বারের ত্রয়ী শাসন বা সেকন্ড ট্রায়াম্ভিরেট

সিংহাসনে আরোহন : সম্ভবত ১০৬ খ্রিস্টাব্দে ট্রাজান তার উত্তরাধিকারীর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছিলেন। উত্তরাধিকারী ছিলেন হ্যার্ডিয়ান (পাবলিয়াস এইরিয়াস হাড্রিয়ানাস)। তিনি ট্রাজানের ভাগ্নে ছিলেন। হাড্রিয়ান ডেসিয়ান যুদ্ধের সময়ে প্রবলভাবে লড়াই করেছিলেন। তারপর ট্রাজানের এক নাতনিকে বিয়ে করেন। ট্রাজানের মৃত্যুর পরে কোনাে দ্বিমত ছাড়াই তিনি সিংহাসনে আরােহণ করেন। শুরুতেই সেনাদের বাড়তি বােনাস দিয়ে নিজের অবস্থান নিশ্চিত করেন। তিনশ বছর ধরে চলে আসা রােমান সাম্রাজ্যে দাড়ি-গোঁফ চেছে ফেলার নিয়ম উড়িয়ে দেন তিনি। তিনিই ছিলেন রােমান সাম্রাজ্যে প্রথম সম্রাট যার মুখভরা দাড়ি-গোঁফ ছিল।

রোমের বিদেশীদের রোমান নাগরিকত্ব প্রদান, কর আদায় বৃদ্ধি ও সামরিক অভিযান : ক্যারাক্যালার কাজের মধ্যে আরেকটি উল্লেখযােগ্য কাজ হলাে ২১২ খ্রিস্টাব্দে তিনি রােমে অবস্থানকারী অন্য দেশের মানুষদের জন্য রােমান নাগরিকত্ব প্রদানের ব্যবস্থা করেন। অবশ্য সেভাবে ভাবতে গেলে নাগরিক আর অনাগরিকদের মধ্যে এই সাম্য তৈরি করা যে খুব লাভজনক হয়েছিল তা নয়। প্রকৃতপক্ষে এ ধরনের সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত সাম্রাজ্যে একজন নাগরিক আর কতইবা অধিকারচর্চা করতে পারে। আসলে শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রব্যবস্থাটা কী দাঁড়াবে, এ বিষয়ে ক্যারাক্যালার দূরদর্শিতা ছিল। রােমে বিশেষ কিছু ধরনের কর ছিল যা কেবল রােমান নাগরিকদের পরিশােধ করতে হতাে। এভাবে নাগরিকের সংখ্যা বাড়িয়ে সম্রাট বলতে গেলে করের পরিমাণই বাড়াচ্ছিলেন। ক্যারাক্যালা নতুন প্রদেশ দখলের ব্যাপারে তার অভিযান অব্যাহত রেখেছিলেন। ২১৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি দানিয়ুবের তীর ধরে বাহিনীসহ এগিয়ে গেলেন। জার্মানির উপজাতিদের আগ্রাসন তিনি নদীর তীরেই আটকে রাখলেন। তারপর পূর্বদিকে আরও অগ্রসর হয়ে তিনি তার বাবার মতােই পার্থিয়ার সাথে দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধের কিছুটা সমাধান করলেন। সেখানে সফলভাবে তিনি সেনাবাহিনীসহ মেসােপটেমিয়ায় আসন গেঁড়ে বসলেন।

ডিওক্লেশিয়ান, টেট্রার্কি ও কনস্ট্যান্টিনিয়ান রাজবংশ (২৮৪ – ৩৬৩ খ্রি.)

পরাক্রমশালী রোমান সাম্রাজ্যের পতন হয়েছিলো কীভাবে?

পঞ্চদশ শতকে ক্ষীয়মাণ রোমান তথা বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য শুধু কন্সটান্টিনোপোল নগরের মধ্যে আবদ্ধ হয়ে পড়ে। ১৪৫৩ সালে তাদের উপর চূড়ান্ত আঘাতটি হানেন ওসমানীয় সুলতান মুহম্মদ বিন ফতেহ। ধর্মপ্রাণ ওসমানীয়রা কন্সটানটিনোপলের নাম বদলে নাম রাখেন ইসলামবুল, যা পরবর্তীতে তুরস্কের সেক্যুলারাইজেশনের সময় গ্রীককরণ করে ইস্তানবুল হিসাবে লিখা হয়। এখন ইস্তানবুল নামেই পরিচিত কন্সটানটিনোপল।

হেলেনিস্টিক জগতের বাইরের ধর্মের প্রভাব :

Report this page